আপনি কি জানেন যে একটি বিড়াল কতদিন বাঁচে? এটা খুজে বের কর!

আপনি যদি এই রোগের কথা শুনে থাকেন তবে আপনি নিশ্চয়ই ভাবছেন ফেলভের সাথে একটি বিড়াল কতদিন বাঁচে। বিড়াল লিউকেমিয়া নামে পরিচিত, এটির কোন নিরাময় নেই।

ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট এই রোগটি মালিকদের জন্য অত্যন্ত উদ্বেগের বিষয়, কারণ এটি তাদের অনুভূতি দেয় যে তাদের পোষা প্রাণীর একটি ছোট হবে বেঁচে থাকার সময় সর্বোপরি, এটি লিউকেমিয়া।

এই সমস্যাটি আরও ভালভাবে বোঝার জন্য, আপনাকে জানতে হবে যে ফেলভ ফেলিনা দিয়ে আপনার বিড়ালের যে যত্ন নেওয়া উচিত তা সমস্ত পার্থক্য তৈরি করবে। এই রোগ সম্পর্কে আরও জানতে চান? আমাদের সাথে থাকুন এবং বিড়ালের এই লিউকেমিয়া সম্বন্ধে সবকিছু বুঝুন!

সবশেষে, ফেলভ সহ একটি বিড়াল কতদিন বাঁচে?

যেমন ইতিমধ্যেই উল্লেখ করা হয়েছে, বিড়াল লিউকেমিয়ায় আক্রান্ত একটি বিড়াল কতদিন বেঁচে থাকে তা অনুমান করা কঠিন। এর কারণ প্রতিটি জীবের মধ্যে ভাইরাস ভিন্নভাবে বিকাশ লাভ করে।

পশুচিকিত্সকদের তথ্য অনুসারে, ফেলভ আক্রান্ত বিড়ালদের 25% রোগ নির্ণয়ের এক বছরের মধ্যে মারা যায়। তবে 75% এক থেকে তিন বছরের মধ্যে বেঁচে থাকতে পারে।

প্রাণীর জীবনকাল গৃহীত যত্নের উপর নির্ভর করবে। এই রোগের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল এটি মানুষের লিউকেমিয়ার মতো নয়।

এর কারণ হল ভাইরাসটি প্রাণীর অনাক্রম্যতাকে প্রভাবিত করে, ব্যাকটেরিয়া প্রবেশে সহায়তা করে, যা বিভিন্ন সংক্রমণ সৃষ্টি করে। সুতরাং, পড়ুন এবং দেখুন কিভাবে বিড়ালের লিউকেমিয়া চিকিৎসা করা যায়।

কীভাবে দীর্ঘায়িত করা যায়লিউকেমিয়া সহ একটি বিড়ালের জীবন?

ফেলাইন লিউকেমিয়া একটি দুরারোগ্য রোগ, তবে, ফাইভ এবং ফেলভ সহ একটি বিড়াল কতদিন বাঁচবে তার উত্তর সতর্ক থাকুন।

টিউটররা যা ভাবেন তার থেকে ভিন্ন, তারা পোষা প্রাণীকে আরও ভাল জীবনযাপন করতে সাহায্য করতে পারে, এমনকি তার শরীরে ভাইরাস থাকা সত্ত্বেও । নিচে দেখুন কি কি ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।

• উচ্চ মানের ফিড অফার করুন – প্রিমিয়াম ফিডগুলি বিভিন্ন ভিটামিন এবং পুষ্টির সমন্বয়ে গঠিত। এবং একটি সঠিকভাবে পুষ্ট বিড়াল ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট সম্ভাব্য সংক্রমণের মুখোমুখি হওয়ার জন্য প্রস্তুত হবে।

• Castration - যেহেতু এটি এমন একটি প্রক্রিয়া যা প্রাণীর সুরক্ষায় সাহায্য করে, একবার এটি নির্মূল করা হলে, বিড়াল পালিয়ে যাওয়ার এবং লড়াই করার ইচ্ছা হারিয়ে ফেলে।

• তাকে আরামদায়ক করুন - বিড়ালদের জন্য আরাম এবং মানসিক শান্তি প্রদানের বিভিন্ন উপায় রয়েছে। আপনার পোষা প্রাণীর জন্য একটি আরামদায়ক বিছানা পান। বিড়াল যেখানে আছে সেখানে অনেক নড়াচড়া এবং শব্দ এড়িয়ে চলুন। এইভাবে সে আরও নিরাপদ বোধ করবে এবং আর চাপ পাবে না।

• নিয়মিত পশুচিকিত্সকের কাছে যান - সহ একটি বিড়াল Fiv এবং Felv অবশ্যই একজন পেশাদার দ্বারা পর্যবেক্ষণ করা উচিত যিনি রোগের অগ্রগতি এবং প্রভাব নিরীক্ষণ করবেন।

• বিড়ালের আচরণের পরিবর্তন সম্পর্কে সচেতন হোন - সম্ভাব্য রোগ প্রতিরোধ ও প্রতিরোধের জন্য এটি অবশ্যই করা উচিতসেকেন্ডারি যা বিড়ালকে প্রভাবিত করবে।

• প্রতিদিনের ক্রিয়াকলাপ – প্রতিটি বিড়ালের ডিএনএ খেলার জন্য একটি উত্সাহ থাকে। এইভাবে, তাকে খেলনা বা গেম দিয়ে উদ্দীপিত করুন যা তার স্বাস্থ্যের উন্নতিতে অবদান রাখতে পারে।

এই পরিস্থিতিতে একজন পশুচিকিত্সকের গুরুত্ব

বিড়ালের মধ্যে লিউকেমিয়ার পূর্বাভাস একটি উচ্চতর আয়ু পাওয়ার জন্য অপরিহার্য, তাই ঘন ঘন একজন পেশাদারের সাথে পরামর্শ করা জরুরী।

এছাড়া, শক্তিশালী ইমিউন সিস্টেমের সাথে, ভাইরাসটি আরও ধীরে ধীরে বিকাশ করে, অস্থি মজ্জাতে প্রভাবগুলিকে বিলম্বিত করে। সুতরাং, বিড়ালদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

পশুচিকিৎসকদের দেওয়া ওষুধ, ভ্যাকসিন এবং পর্যায়ক্রমিক কৃমিনাশক থেকে, এটা সম্ভব যে পশুটি চিকিত্সার জন্য আরও ভাল সাড়া দেয়। তাই আপনি হাতে একটি বিশেষজ্ঞ রাখা নিশ্চিত করুন.